The Corona virus was first identified in Wuhan, China's Hubei Province, in mid-December last year. In just over a month and a half, the deadly virus has spread to at least five countries around the world, apart from China. So far, more than 4 people have died from the coronary virus in China. Six thousand more people are affected.
Scientists have not yet been able to create a deadly antidote to the virus. International media, however, have reported that several people are recovering through treatment.
Who's Dr. Ryan said a team of experts has been assembled to send them to China. There they will work on how the virus is spreading.
We are in a critical juncture about the virus. I believe there is still much to be done about the virus, Ryan said.
Meanwhile, scientists in Australia have claimed that the virus was able to reproduce the first virus outside China. As a result, hope is shown to prevent the virus from being tested.
Hu's Director-General Tedros Adanam Gibrias, who recently visited China, said most people with the Corona virus had 'little symptoms'. But 20% of the cases are severe. They suffer from respiratory complications, including pneumonia.
During this time, he expressed concern about the spread of the virus to humans, Germany, Vietnam and Japan
প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক তৈরি করা এখনও সম্ভব হয়নি বিজ্ঞানীদের পক্ষে। যদিও চিকিৎসার মাধ্যমে বেশ কয়েকজনের সুস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো।
হু’র ড. রায়ান বলেন, চীনে পাঠানোর জন্য বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল একত্রিত করা হয়েছে। সেখানে গিয়ে তারা ভাইরাসটি কীভাবে বিস্তার লাভ করছে সে বিষয়ে কাজ করবেন।
আমরা ভাইরাসটির বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে রয়েছি। বিশ্বাস করি, ভাইরাসটির ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে এখনও অনেক কিছু করার রয়েছে, বলেন রায়ান।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা চীনের বাইরে এই প্রথম ভাইরাসটি পুনরায় তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন বলে দাবি করেছেন। যার ফলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাসটি প্রতিরোধে আশার আলো দেখা যাচ্ছে।
সম্প্রতি চীন সফরে যাওয়া হু’র মহাপরিচালক টেডরস আদানম গিব্রিয়াস জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত অধিকাংশেরই ‘সামান্য লক্ষণ’ রয়েছে। কিন্তু ২০ শতাংশের অবস্থা মারাত্মক। তারা নিউমোনিয়াসহ শ্বাসযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছেন।
এসময় তিনি মানুষের মাধ্যমে জার্মানি, ভিয়েতনাম এবং জাপানে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
0 Comments